বাজারে আটা ও ময়দার দাম নতুন করে আবার বেড়েছে। প্যাকেটজাত আটা ও ময়দার দাম এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়েছে। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজারদরের তালিকা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এদিকে বাজারে চাল, ডাল, ভোজ্যতেলসহ অন্যান্য নিত্যপণ্যের দাম উচ্চমূল্যে স্থিতিশীল। মাছ ও মাংসের সঙ্গে এবার সবজির দামও চড়া।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার কমে যাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তারা বলছে, এই অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। সেই সঙ্গে তাদের আনুমানিক হিসাব, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ শতাংশ।
জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস’ বা ‘বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সম্ভাবনা’ শীর্ষক ষাণ্মাসিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্ক এ তথ্য দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকার জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ; আগের অর্থবছরেও জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা একই ছিল। সাময়িক হিসাবে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।
বিশ্বব্যাংক বলছে, চলতি অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকবে। মূলত ব্যক্তিমানুষের ভোগব্যয়ের কারণে মূল্যস্ফীতির হার বাড়তি থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ নিম্নমুখী থাকায় আমদানি নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত থাকবে এবং সে কারণে বেসরকারি বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির চাপ কমলে প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা বাড়বে। আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ।
নতুন বছরের শুরুতেই অভিবাসী প্রবাহ ঠেকাতে বড় পদক্ষেপ নিল ব্রিটেন। এই পদক্ষেপের অংশ হিসেবে দেশটিতে আর পরিবারের সদস্যদের নিতে পারবে না সেখানে অধ্যয়নরত বিদেশি শিক্ষার্থীরা। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে এই আইনের কার্যকর শুরু হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ২০২৩ সালের জন্য বছর সমাপ্তি রপ্তানি তথ্য প্রকাশ করেছে। এই ক্যালেন্ডার বছরে আমাদের পোশাক রপ্তানি ৪৭ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা ২০২২ সালের তুলনায় এক দশমিক ৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেশি।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) ভোট গ্রহণের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেছেন, পথভ্রষ্ট অতিউৎসাহী এবং সন্ত্রাসীদের কোনো সুযোগ দেওয়া যাবে না। অনিয়ম হলে চাকরি হারাতে হবে। কেন্দ্র দখলের চেষ্টা হলে ভোট গ্রহণ বন্ধ করে চলে যান, লাগলে পরে ভোট নেওয়া হবে।