বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে পরিচালিত সেইপ প্রজেক্টর অধীনে ফিফোটেক সম্প্রতি তিনটি প্রফেশনাল কোর্সের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। চাকরিপ্রত্যাশীরা কোর্স তিনটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করতে পারবেন।
অনার্স কিংবা মাস্টার্সে ফিন্যান্স নিয়ে পড়াশোনা করলে চাকরির বাজারে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকা সম্ভব। কেননা ফিন্যান্স গ্রাজুয়েটদের মার্কেট, স্টক, বন্ড এবং অন্যান্য বিনিয়োগের বিষয় স্পষ্ট ধারণা থাকে। ফলে সংশ্লিষ্টরাও চায় তাদের প্রতিষ্ঠানে একজন জানাশোনা কর্মী আসুক। সঙ্গত কারণেই বিভিন্ন করপোরেট ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে ফিন্যান্স গ্রাজুয়েটদের চাহিদা রয়েছে। এসব নিয়েই আজকের আয়োজন
দক্ষতা যত বেশি থাকবে, চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা ততই বাড়বে। চাকরি পাওয়ার পরেও বিষয়টি প্রযোজ্য। কেননা একজন মানুষের সক্ষমতা ও দ্রুত মানিয়ের নেওয়ার ওপর নির্ভর করে, সে চাকরিতে স্থায়ী হবে কিনা।
দক্ষতা শুধু থাকলেই হবে না, বিষয়ভিত্তিক দক্ষতা থাকতে হবে। যেমন একজন কম্পিউটার অপারেটরের দক্ষতা থাকা চাই কম্পিউটার ব্যবহার ও এ সংক্রান্ত খুঁটিনাটি সম্পর্কে। আবার কেউ যদি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হোন, তবে তাকে পারদর্শী হতে হবে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুজ সম্পর্কে।
তবে এসব ছাড়া আরও বেশ কিছু কৌশল আছে, সেসব অবলম্বন করলে চাকরি বাজারে নিজের কদর আগের চেয়ে আরও বেড়ে যাবে। এসব নিয়েই আজকের আয়োজন-
স্নাতক বা গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেই মোটা অংকের চাকরি পাওয়া যায় না। দরকার হয় ইন্টার্নশিপের। একটা সময় শুধুমাত্র ব্যবহারিক বিষয়ে স্নাতক পাস করলে ইন্টার্নশিপের প্রয়োজন ছিল। যেমন মেডিকেল বা আইন বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করার পর সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ইন্টার্নশিপ করতে হতো। কিন্তু সময় বদলে গেছে। এখন যেকোনো বিষয় স্নাতক পাস করলেই তাকে ইন্টার্নশিপ করতে হয়। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও শিক্ষার্থীদের এই চাহিদার কথা ভেবে কর্মী নিয়োগের মতো ইন্টার্নশিপ নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে থাকে। এতে সম্মানীও প্রদান করা হয়। তবে এ জন্য দরকার বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ-খবর রাখা।
জব মার্কেট অনেকটা বেসামাল হয়ে আছে। দিনদিন শিক্ষিত বেকার বেড়েই যাচ্ছে। তার ওপর বর্তমান করোনা তাণ্ডব। তবে এর মাঝেই সবাই এগিয়ে যাবে, খুঁজে নিবে নিজের গতিপথ। প্রতিযোগিতা করেই জব মার্কেটে নিজের অবস্থান তুলে ধরবে।
একটি প্রতিষ্ঠানে নানা রকম দায়িত্বের বিভাগ থাকে। আবার সব বিভাগের দায়িত্বেই থাকে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ। থাকে বিভাগীয় প্রধান। জব মার্কেটে বিশেষ করে প্রাইভেট জবে প্রায়শই এমপ্লয়িদের দেখা যায় জব পরিবর্তন করতে। প্রতিটি জব পরিবর্তনে থাকে সুনির্দিষ্ট কিছু কারণ। সেই কারণগুলো ব্যক্তি বিশেষের জন্য মনে হতে পারে অনেক বেশি দুর্বল, আবার অনেকের জন্য যৌক্তিক।