• Digital Marketing and SEO Services in Piracicaba
  • Boost Your Business with SEO and Web Development
  • Effective Online Marketing Strategies to Grow Your Brand
  • Top SEO Services to Enhance Your Website Ranking
  • Grow Your Business with Tailored Digital Marketing Campaigns
  • Responsive Web Design and Development for Better User Experience
  • Maximize ROI with Effective PPC and SEO Campaigns
  • Increase Your Sales with Expert E-commerce SEO Strategies
  • Build a Strong Brand Presence with Effective Marketing
  • Drive Traffic with High-Quality SEO Content Marketing
  • Engage and Grow Your Audience with Social Media Marketing
  • Get Custom Web Solutions that Fit Your Business Needs
  • Enhance Your Local Presence with Local SEO Services
  • Manage Your Online Reputation with SEO Strategies
  • Get an In-Depth SEO Audit to Improve Your Website Performance
  • Blog/What is cloud computing? ক্লাউড কম্পিউটিং কি?
    Facebook Youtube Twitter LinkedIn
    Career Information

    What is cloud computing? ক্লাউড কম্পিউটিং কি?

    image

    ক্লাউড কম্পিউটিং কি? ধরুন আপনার এখন ডাটা ভিজুয়ালাইজেশনের জন্য ম্যাটল্যাব সফটওয়্যাটি দরকার কিন্তু আপনার পিসিতে তা নেই । তাই আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন একটি সার্ভিস প্রভাইডারের কাছে ফ্রি অথবা অর্থের বিনিময়ে কানেক্ট হবেন যা আপনাকে ম্যাটল্যাব সফটওয়্যাটির ইনভাইরনমেন্ট দেবে ব্যবহারের জন্য ।
    অথবা, আপনার ১৬/ ৩২ কোর প্রসেসরের প্রসেসিং পাওয়ার দরকার হতে পারে কোন বড় ক্যালকুলেশনের জন্য কিংবা মেশিন লার্নিং এর বড় কোন মডেল রান করার জন্য , যা আপনার / আমার মত গরিবের পক্ষে দিবাস্বপ্নের মত । কিন্তু সেই জন্য কি আমরা মেশিন লার্নিং শিখতে পারবো না ? অবশ্যই পারবো । আর এই জন্য আমরা ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে (সাধারন পিসি থেকেই) কমমূল্য দিয়েই (হয়ত ঘন্টা হিসেবে) ঐ সার্ভিস পেতে পারি নেটওয়ার্কের মাধ্যেমে কানেক্টেড থেকে।
    এটাই হলো ক্লাউড কম্পিউটিং। এটি একটি ভার্চুয়াল কম্পিউটার। অর্থাৎ কম্পিউটার এর যন্ত্রাংশ আপনি দেখতে পাবেন না কিন্তু যেকোনো স্থান থেকে এবং যেকোনো কম্পিউটিং ডিভাইজ থেকে একে রিমোট কন্ট্রোল এর মতো করে ব্যবহার করতে পারবেন। যেখানে আপনি ইচ্ছা মতো কনফিগারেশন করতে পারবেন এবং সকল উচ্চ মান এর কাজ করতে পারেন ইন্টারনেট সংযোগ এর মাধ্যমে। এখানে আপনি হাজার হাজার তথ্য সংরক্ষন করে রাখতে পারবেন। এমন সব কিছুই করতে পারবেন যা আপনার টেবিলে থাকা কম্পিউটার টি দিয়ে আপনি করেন। আপনার শুধু দরকার হবে একটি  ইন্টারনেট সংযোগ।
    তাহলে এককথায় ক্লাউড কম্পিউটিং হলঃ কম্পিউটারের রিসোর্স গুলো মানে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর সার্ভিস গুলো নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে প্রদান করা
    ইউজার এর উপর ভিত্তি করে ক্লাউড কম্পিউটিং মূলত ৪ ধরনের হয়ে থাকেঃ
    1. Public cloud: এক ধরনের ক্লাউড সার্ভিস যা সাধারন জনগন ব্যবহার করতে পারবে।
    2. Private cloud: যেটা শুধু কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের জনগন ব্যবহার করতে পারবে।
    3. Hybrid cloud: এটা পাবলিক এবং প্রাইভেট দুইটার সংমিশ্রণে তৈরি।
    4. Community cloud: এটা একাধিক প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করতে পারবে।
    সার্ভিসের উপর ভিত্তি করে ক্লাউড কম্পিউটিং কে তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ
    1. IaaS (Infrastructure-as-a-Service): এতে অবকাঠামো বা Infrastructure ভাড়া দেয়া হয়। যেমন, কারো যদি একটা মেশিন লাগে তার কাজের জন্য তাহলে ভার্চুয়ালি সেই মেশিন ভাড়া দেয়া হয় কিংবা নেটওয়ার্কিং সেবা দেয়া হয়।
    2. PaaS (Platform-as-a-Service): এতে প্লাটফর্ম ভাড়া দেয়া হয়। যেমনঃ অপারেটিং সিস্টেম, ডাটাবেজ কিংবা কোনো সার্ভার বা মনিটরিং সিস্টেম।
    3. SaaS (Software-as-a-Service): এটা হচ্ছে ক্লাউডে চলা কোনো সফটওয়ার যেটা ইউজাররা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরাসরি ব্যবহার করতে পারেন তাদের মোবাইল ফোন কিংবা পিসির সাহায্যে। এদের এক কথায় ওয়েব সার্ভিস ও বলা যায়।
    cloud model
    Cloud Service Model
    ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধাঃ
    কম খরচঃ যেহেতু এতে আলাদা কোন সফটওয়্যার কেনার প্রয়োজন হয় না বা কোন হার্ডওয়্যার এর প্রয়োজন হয় না। তাই স্বাভাবিক ভাবে খরচ কম হবেই।
    সহজে ব্যবহারঃ ক্লাউড কম্পিউটিং এর কাজ গুলো যেকোনো স্থানে বসেই মোবাইলের মাধ্যমে কন্ট্রোল করা যায় তাই এটা সহজে ব্যবহার যোগ্য।
    সফটওয়্যার ব্যবহার: ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে অনেক উচ্চমান সম্পূর্ণ কাজ করা সম্ভব। এবং প্রয়োজনীয় সকল সফটওয়্যার ব্যবহার করা সম্ভব যা হয়তো আপনাকে আলাদা টাকা দিয়ে কিনতে হতে পারত।
    অটো সফটওয়্যার আপডেটঃ ক্লাউড কম্পিউটিং এর সফটওয়্যার গুলো আপনার আপডেট করার প্রয়োজন নেই। এগুলো অটো আপডেট হয়ে থাকে। তাই আলাদা ভাবে এটা মেইনটেন্স এর খরচ লাগে না।
    যতটুকু ব্যবহার ততটুকু খরচঃ ক্লাউড কম্পিউটিং এ আপনি যত টুকু ব্যবহার করবেন শুধু মাত্র ততটুকুর জন্য পয়সা আপনাকে দিতে হবে। যেটা কিনা ডেস্কটপ কম্পিউটিং এ সম্ভব না।
    ডকুমেন্ট কন্ট্রোলঃ মনে করুন কোন একটা অফিসে যদি ক্লাউড কম্পিউটিং না ব্যবহার করে তবে সেই অফিসের ডকুমেন্ট সমূহ কন্ট্রোল করতে বা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নেবার জন্য আলাদা লোকের প্রয়োজন হবে কিন্তু ক্লাউড কম্পিউটিং এ সেই ধরনের কোন সমস্যা নেই। অতিরিক্ত লোক ছারাই সকল ডকুমেন্ট কন্ট্রোল করা যায়।
    ডাটা সংরক্ষন: একসাথে অনেক ডাটা সংরক্ষন করা সম্ভব। এবং সেই ডাটা কখনই হারিয়ে যাবে না বা নষ্ট হয়ে যাবে না। ক্লাউড কম্পিউটিং কোম্পানি গুলোর অনেক ডাটা সেন্টার থাকে। তাই আপনার ডাটা নিয়ে আপনাকে কনো চিন্তা করতে হবে না।
     সিকিউরঃ আপনার চেয়ে আপনার ডাটার সিকিউরিটি বেশি আপনি গুম হয়ে যাইতে পারেন যেকোনো মুহূর্তে কিন্তু আপনার ডাটা গুম হওয়ার ভয় নেই। আপনার যদি অনেক বেশি ডাটা থাকে আপনি হয়ত আলাদা হার্ডডিস্ক ব্যবহার করে ব্যাক আপ রাখলেন। কিন্তু সেই হার্ডডিস্ক যে ক্র্যাশ করবেনা সেই গ্যারান্টি নাই। আবার অন্য কোনোভাবেও আপনি ডাটা হারিয়ে ফেলতে পারেন। কিন্তু ক্লাউডে আপনার এই ভয় নেই। আপনার ডাটা রক্ষার গ্যারান্টি ক্লাউড আপনাকে দিবে। সুতরাং এই সুযোগে আপনি নিজের দিকে একটু বেশি খেয়াল রাখার সময় ও পাবেন। ?
    ক্লাউড কম্পিউটিং এর অসুবিধা:
    ১। আপনার তথ্য যদি ক্লাউডে রাখেন, তাহলে সেই তথ্যের গোপনীয়তা ভঙ্গের সম্ভাবনা থাকে। আপনার মহামুল্যবান তথ্য আরেক জনের হাতে তুলে দিচ্ছেন সে যে আপনার তথ্য নিয়ে গবেষণা করবে না তার কি গারান্টি আছে ? তবে সব কম্পনির ক্ষেত্রে এটা সঠিক নয়।
    ২। তথ্য করাপ্টেড হয়ে যেয়ে পারে নিমিষে।
    ৩। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নাও থাকতে পারে ।
    ৪। তথ্য ফাঁস হবার সম্ভাবনা।
    ক্লাউড কম্পিউটিং এর কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন এবং সার্ভিসঃ
    Outright: হল একটি ফাইনান্স অ্যাপ্লিকেশন। এটা ছোট খাট বিজনেসের আকাউন্ট এর কাজে ব্যবহার করা হয়। বিজনেসের প্রফিট, লস, আয়, ব্যয় ইত্যাদির খরচ খুব সহজে করা যায়।
    Google Apps; গুগল অ্যাপস অনেক সুবিধা দেয় যেমনঃ ডকুমেন্ট তরি করা, স্প্রেডশিড তৈরি, স্লাইড শো তৈরি, ক্যালেন্ডার মেইনটেন্স, পার্সোনাল ইমেইল ইত্যাদি তৈরি করার সুবিধা দেয়।
    Evernote: প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন নোট সমূহ খুব সহজে কন্ট্রোল করা, ব্যবহার করা, যেকোনো স্থানে যেই নোট সমূহ ব্যবহার করাতে Evernote খুবই উপকারি।
    Quickbooks; Quickbooks এক ধরনের একাউন্ট সার্ভিস। এর মাধ্যমে ক্যাশ নিয়ন্ত্রন করা, বাজেট তৈরি, বিজনেস রিপোর্ট তৈরি ইত্যাদির কাজে খুব ভাল সাপোর্ট দেয়।
    Toggl; এটি একটি টাইম ট্র্যাকিং অ্যাপলিকেশন। মূলত প্রোজেক্ট কন্ট্রোল এবং টাইমিং এর জন্য এটা ব্যবহার করা হয়। প্রোজেক্ট তৈরিতে কত সময় লাগলো, কোন খাতে কতটুকু সময় সকল হিসাব এর মাধ্যমে জানা যায়।
    Skype; Skype কম্পিউটার কে ফোনে রূপান্তর করে ফেলেছে। বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে কম্পিউটার এর মাধ্যমে কথা বলা, ভিডিও চ্যাট করা ইত্যাদির সুবিধা দিচ্ছে।
    DropBox; অনেক দরকারি একটি সার্ভিস। ভার্চুয়াল হার্ডডিস্কও বলতে পারেন। মানে আপনি যেকোনো ধরনের ফাইল রাখতে পারবেন এবং সেটা যেকোনো পিসি থেকে কন্ট্রোল করতে পারবেন খুব সহজে। অন্যের সাথে শেয়ার করতে পারবেন।
    Collected From banglacyber


    Related Posts

    image

    সোশ্যাল স্কিল উন্নত করার উপায়

    24/09/2024

    Career Information

    সোশ্যাল স্কিল বা সামাজিক দক্ষতার উন্নতি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনাকে উপকৃত করতে পারে। সামাজিক দক্ষতা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এগুলো আপনাকে আরও কার্যকরী এবং দক্ষতার সঙ্গে যোগাযোগ করতে সাহায্য করতে পারে। ফলস্বরূপ, আপনি সহকর্

    image

    Overcoming Perfection Paralysis

    31/07/2024

    Career Information

    We all want to be good at what we do. But sometimes, the goal of excellence goes too far…and becomes perfection. Perfectionism is a double-edged sword. I definitely think (and know from personal experience) that striving for “perfection&rd

    image

    5 Strategies to Evaluate Your Work Performance

    29/07/2024

    Career Information

    I firmly believe that self-assessment is a crucial tool for personal and professional development. By evaluating your own performance (instead of simply relying on others to provide feedback), you can proactively iden