করোনাকালীন বন্ধের কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব শ্রেণির সব বিষয়ে শিক্ষার্থীদের শিখন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বুদ্ধিবৃত্তিক শিখনক্ষতির শিকার সবচেয়ে বেশি হয়েছে তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে। বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে প্রয়োগদক্ষতায় শিখনক্ষতি সর্বাধিক।
অবশেষে বাতিল হবে না ৩৬ হাজার শিক্ষকের চাকরির নির্দেশ সংশোধন করে নিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। নতুন একটি আপডেট বেরিয়ে এসেছে যেখানে বলা হয়েছে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ৩৬ হাজার শিক্ষকের যে চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন সেখানে আর বাতিল হবে না 36 হাজার চাকরি এমনই একটি নতুন নির্দেশিকা জারি করে তিনি ভুল সংশোধন করে নিলেন। অবশেষে রক্ষা পাবে ৩৬ হাজার প্রাইমারি শিক্ষকের চাকরি। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ দিয়েছিলেন ৩৬ হাজার চাকরিপ্রার্থীদের আগামী চার মাস পর্যন্ত প্যারা টিচারদের বেতন দেওয়া হবে এবং এই বেতন এই তাদের খুশি থাকতে হবে কিন্তু অবশেষে তিনি তার নির্দেশ সংশোধন করে নিলেন। এই আপডেটটি পেয়ে অনেকেই খুশিতে আত্মহারা।
করোনা মহামারীর সময় থেকেই শুরু হয়েছে অনিশ্চয়তা। আগামী ৫ বছর ভারতসহ বিশ্বে চাকরির বাজারে চলবে টালমাটাল পরিস্থিতি। নতুন চাকরির তুলনায় ছাঁটাই হবে বেশি। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) সাম্প্রতিক রিপোর্টে এমনটাই পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে।
১০ বছর আগে ২০১২-১৪ এবং ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে ডিগ্রি স্তরে ফেল করা শিক্ষার্থীদের শর্তসাপেক্ষে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ দিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ২০২১ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।