দেশের জনগোষ্ঠেীকে জনশক্তিতে রূপান্তরিত করতে যশোর অঞ্চলের এক হাজার জনকে সৌদিআরবে কাজের সুযোগ করে দিচ্ছে সরকার। এ উপলক্ষে সোমবার (৪ অক্টোবর) যশোর সরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে চাকরি মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দিনভর সাক্ষাৎকার গ্রহণ শেষে আজই বিদেশগামীদের নির্বাচিত করা হয়। রিক্রুটিং এজেন্সি ম্যাক্স ম্যানেজমেন্ট এন্ড সার্ভিসেস এই মেলার আয়োজন করে।
মেলা সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়ায় চাকরি মেলায় যশোর জেলার আট উপজেলার প্রশিক্ষত এবং অপ্রশিক্ষত যুবকরা অংশ নেন। এই মেলায় নির্বাচিতরা সৌদি আরবে থাকা খাওয়ার সুবিধা এবং ওভারটাইমের সুযোগসহ ৭০০ রিয়াল বেতনে ক্লিনার পদে নিয়োগ পাবেন।
এদিকে কেবলমাত্র সাক্ষৎকারের মাধ্যমে অল্প খরচে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন চাকরি মেলায় আসা যুবকরা।
যশোর শহরের রেলগেট এলাকা থেকে আসা সোলাইমান হোসেন বলেন, আমি চায়ের দোকান চালাই। সরকারিভাবে বিদেশে লোক পাঠানোর খবর শুনে আজ এখানে এসেছি। স্যাররা ইন্টারভিউ নিয়ে আমাকে ইয়েস কার্ড দিয়েছেন। আমি খুব খুশি।
চৌগাছা উপজেলা থেকে আসা হাবিবুর রহমান বলেন, আমি আগেও বিদেশ খেটেছি। করোনার কারণে দেশে ফিরে আসি। সরকারিভাবে সৌদি যাবার সুযোগ নিতে আজকে ইন্টারভিউ দিয়েছি। আমি ইয়েস কার্ড পেয়েছি। আশা করছি দ্রুতই যেতে পারব।
শার্শা উপজেলা থেকে আসা ইমরান হোসেন বলেন, আমি অনার্স পড়ছি। সংসারে অভাব অনটনের কারণে বিদেশে যেতে চাইছিলাম। এর মধ্যে সরকারিভাবে সৌদি আরব যাওয়ার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে এসেছি। ইয়েস কার্ড পেয়েছি। আশাকরি দ্রুত বিদেশ গিয়ে সংসারের হাল ধরতে পারব।
মণিরামপুর উপজেলা থেকে আসা সাব্বির হোসেন বলেন, আমি লেদমিস্ত্রি। যে আয় হয় তা দিয়ে সংসার চালিয়ে ছেলে মেয়ের লেখাপড়ার খরচ টানা কষ্ট হয়ে যায়। শুনলাম সরকার কম টাকায় সৌদি আরবে লোক পাঠাবে। আমার পাসপোর্ট আছে। এ জন্য আজ এ চাকরি মেলায় এসেছি। অল্পকিছু প্রশ্ন করে আমাকে ইয়েস কার্ড দিয়েছে। আমি ভাবতেও পারেনি এত সহজে কম টাকায় বিদেশে যেতে পারব। সব ঠিকঠাক থাকলে সংসারে স্বচ্ছলতা আনতে পারব বলে আশা করছি।
খুলনা থেকে আগত জাকির হোসেন বলেন, আমি বিএ পড়ছি। আর্থিক টানাপোড়েনের কারণে বিদেশ যেতে চাইছি। জানতাম আজ যশোর জেলার লোকজন নেওয়া হবে। তারপরও প্রয়োজনের কারণে এসেছি। এখানকার স্যাররা আমার সাক্ষাৎকার নিয়ে আমাকে ইয়েস কার্ড দিয়েছেন। এতে আমি খুব খুশি।
এদিকে, মঙ্গলবার বিকেল টায় মেলা শেষে জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক নির্বাচিতদের হাতে ইয়েস কার্ড তুলে দেন।
যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ সাজ্জাদ হোসেন ভুইঁয়া জানিয়েছেন, আজকে নির্বাচিতরা দালালমুক্তভাবে সরকার নির্ধারিত এক লাখ ৬৫ হাজার টাকা খরচ দিয়ে বিদেশে যেতে পারবেন। পাসপোর্ট ও টিকা নেওয়া থাকলে আগামী এক মাসের মধ্যে তারা সৌদি আরবে যাবেন।
শার্শা উপজেলা থেকে আসা ইমরান হোসেন বলেন, আমি অনার্স পড়ছি। সংসারে অভাব অনটনের কারণে বিদেশে যেতে চাইছিলাম। এর মধ্যে সরকারিভাবে সৌদি আরব যাওয়ার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে এসেছি। ইয়েস কার্ড পেয়েছি। আশাকরি দ্রুত বিদেশ গিয়ে সংসারের হাল ধরতে পারব।
মণিরামপুর উপজেলা থেকে আসা সাব্বির হোসেন বলেন, আমি লেদমিস্ত্রি। যে আয় হয় তা দিয়ে সংসার চালিয়ে ছেলে মেয়ের লেখাপড়ার খরচ টানা কষ্ট হয়ে যায়। শুনলাম সরকার কম টাকায় সৌদি আরবে লোক পাঠাবে। আমার পাসপোর্ট আছে। এ জন্য আজ এ চাকরি মেলায় এসেছি। অল্পকিছু প্রশ্ন করে আমাকে ইয়েস কার্ড দিয়েছে। আমি ভাবতেও পারেনি এত সহজে কম টাকায় বিদেশে যেতে পারব। সব ঠিকঠাক থাকলে সংসারে স্বচ্ছলতা আনতে পারব বলে আশা করছি।
খুলনা থেকে আগত জাকির হোসেন বলেন, আমি বিএ পড়ছি। আর্থিক টানাপোড়েনের কারণে বিদেশ যেতে চাইছি। জানতাম আজ যশোর জেলার লোকজন নেওয়া হবে। তারপরও প্রয়োজনের কারণে এসেছি। এখানকার স্যাররা আমার সাক্ষাৎকার নিয়ে আমাকে ইয়েস কার্ড দিয়েছেন। এতে আমি খুব খুশি।
এদিকে, মঙ্গলবার বিকেল টায় মেলা শেষে জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক নির্বাচিতদের হাতে ইয়েস কার্ড তুলে দেন।
যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ সাজ্জাদ হোসেন ভুইঁয়া জানিয়েছেন, আজকে নির্বাচিতরা দালালমুক্তভাবে সরকার নির্ধারিত এক লাখ ৬৫ হাজার টাকা খরচ দিয়ে বিদেশে যেতে পারবেন। পাসপোর্ট ও টিকা নেওয়া থাকলে আগামী এক মাসের মধ্যে তারা সৌদি আরবে যাবেন।
Collected from Somoynews