শিক্ষার্থীদের প্রোফাইল ডাটাবেজ তৈরি ও ইউনিক আইডির জন্য তথ্য সফট্ওয়ারে এন্ট্রি করতে প্রতিষ্ঠান প্রধান ও শিক্ষকদের আগামী ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেয়া হয়েছে। এদিন পর্যন্ত ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে যেসব শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি বা আপলোড করা হয়নি সেসব শিক্ষার্থী এবং ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের ষষ্ঠ ও একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি ও আপলোড করা যাবে।
এর আগে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ডাটা এন্ট্রির সুযোগ ছিলো। সেসময় ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হলো।
গতকাল সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আইইআইএমএস প্রকল্প থেকে বিষয়টি জানিয়ে চিঠি সব সরকারি বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের পাঠানো হয়েছে।
উপপ্রকল্প পরিচালক ড. মো. নাসির উদ্দিন গনি স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, সব বিভাগের জন্য ডাটা এন্ট্রির সময়সীমা ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত পুনঃনির্ধারণ করা হলো। সফট্ওয়্যারে ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের ষষ্ঠ ও একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রির অপশন তৈরি করা হয়েছে। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের ষষ্ঠ ও একাদশ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের ডাটা এন্ট্রি করতে হবে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে যেসব শিক্ষার্থীর ডাটা এন্ট্রি ও আপলোড করা সম্পন্ন হয়নি সেসব শিক্ষার্থীসহ ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের ষষ্ঠ ও একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ডাটা ১৫ নভেম্বরের মধ্যে এন্ট্রি ও আপলোড করার জন্য বলা হলো।
চিঠিতে জানানো হয়েছে, শিক্ষার্থীর তথ্য ছক ২০২১ এর ওপরে বছর নির্বাচন করুন বক্সে ২০২২ নির্বাচন করলে ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের এন্ট্রি ফরম প্রদর্শিত হবে। তথ্যগুলো ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের মত পূরণ করতে হবে। যেসব শিক্ষার্থীর মা বা বাবার এনআইডি নেই তাদের মা বা বাবাকে এনআইডি জরুরিভিত্তিতে সংগ্রহপূর্বক ডাটা এন্ট্রি করতে হবে।
আর এখন পর্যন্ত যেসব শিক্ষার্থীর অনলাইনে জন্মনিবন্ধন নেই-উপজেলা ও প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সেসব শিক্ষার্থীর শ্রেণিভিত্তিক তালিকা উপপ্রকল্প পরিচালকের কাছে জরুরিভিত্তিতে পাঠাতে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে। আর যেসব শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধনের সংক্রান্ত কাজ নিবন্ধক অফিসে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে তাদের সংখ্যা বা তালিকা ইমেইলে ([email protected]) জরুরিভিত্তিতে পাঠাতে বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের।
এছাড়া যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ইউনিক আইডি ডাটা এন্ট্রি কাজের সহযোগিতা করছেন না তাদের নাম ও মোবাইল নম্বর পাঠাতে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের বলেছে আইইআইএমএস প্রকল্প।
Collected from Dainikshiksha